বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৫১ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি
পঞ্চমবারের মতো গিনেজ বুকে ফয়সাল

পঞ্চমবারের মতো গিনেজ বুকে ফয়সাল

দখিনের খবর ডেস্ক ॥ নাম মাহমুদুল হাসান ফয়সাল। মাত্র ১৮ বছর বয়সেই পঞ্চমবারের মতো ওয়ার্ল্ড গিনেজ বুকে নাম লেখালেন মাগুরার এ তরুণ। ৩০ সেকেন্ডে ৬২ বার হাতে ফুটবল ঘুরিয়ে তিনি রেকর্ডটি গড়েন। ওয়ার্ল্ড গিনেজ বুক কর্তৃপক্ষের দেওয়া সনদটি হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফয়সাল। বর্তমানে মাগুরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে লেখা পড়া করছেন তিনি। সদর উপজেলার হাজিপুর গ্রামের অধিবাসী ফয়সাল এর আগেও চারবার ফুটবল ও বাস্কেটবল বাহুতে ঘুরিয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেন। ৩০ সেকেন্ডে ৬২ বার বাহুতে ফুটবল ঘুরিয়ে সর্বশেষ রেকর্ডটি তিনি করেন গত নভেম্বরে। সেই রেকর্ডের জন্য ওয়ার্ল্ড গিনেজ রেকর্ড বুক তাকে স্বীকৃতি দিয়েছে। ফয়সাল জানান, ছোটবেলা থেকেই তার খেলাধুলা তার প্রিয়। ইচ্ছে ছিলো ক্রিকেটার হওয়ার। কিন্ত নানা প্রতিবন্ধকতায় তা আর হতে পারেননি। এরপর শুরু করেন ফুটবল খেলা। খেলতে খেলতেই তিনি ফুটবল নিয়ে নানা এক্সপেরিমেন্ট শুরু করেন। তখনই মাথায় আসে বিভিন্ন কৌশল রপ্ত করে রেকর্ড গড়বার। তিনি বলেন, আমার নানা, নানিসহ পরিবারের সবাই আমাকে সহযোগিতা করেছেন। আমার স্বপ্ন, এ রকম ২৫টি সার্টিফিকেট নিয়ে সবার সামনে হাজির হওয়া। পুরো বিশ্বের কাছে নিজের গ্রাম, জেলা, সর্বোপরি বাংলাদেশের পতাকাকে তুলে ধরতে কার না ভালো লাগে। ফয়সালের বাবা সোহেল রানা বলেন, ছোটবেলা থেকেই ফয়সাল খেলাধুলার প্রতি খুবই আগ্রহী। তবে এ রেকর্ডের জন্য সে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছে। এমনকি ওর লেখাপড়ারও ক্ষতি হয়েছে খুব। দুটো সেমিস্টার লস করেছে। তারপরও আমি ওকে উৎসাহিত করেছি। আজ ওর সাফল্যে আমরা খুবই আনন্দিত। মাগুরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মকবুল হোসেন বলেন, ফয়সালের এ রেকর্ড আমাদের গর্বিত করেছে। ভবিষ্যতে ওকে যে কোনো ধরনের সহযোগিতা দিতে আমরা প্রস্তুত।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com